মনির খান, স্টাফ রিপোর্টার:  নড়াইলের লোহাগড়ার দিঘলিয়া ইউনিয়নের লুটিয়ার কাঠাদুরা গ্রামের গাজী তৈয়বুর রহমানের মেয়ে শাহানাজ পারভীন এলাকার নিরীহ অবুঝ বেকার যুবক যুবতীর চোখে ধুলা দিয়ে বাড়তি টাকা ইনকামের ধান্ধায় একটি এম এম কিন্ডার গার্ডেন এন্ড হাই স্কুল খুলেছেন।
আজ থেকে ৪/৫ মাস আগে থেকে স্কুলের ভিত্তি স্থাপন করেছেন পহেলা জানুয়ারী থেকে ক্লাস শুরু করেছেন। কিন্তু সরকারকে ফাকি দেওয়ার জন্য তিনি গত ২০১৭ সাল থেকে স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন বলে এলাকাবাসি ও সাংবাদিকদের জানান। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন এর আগে আমার স্কুল ছিলো ওই ভেড়ির উপরে কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখা যায় কোন কিছুই নাই ভেড়ির উপর এক মুরব্বি ৫বছর ধরে দোকানদারী করেন তিনার নাম এসকেন শেখ তিনি বলে আমি এখানে কোন দিন ই স্কুল দেখিনি।
আমার জানা মতে এখানে কোন স্কুল নেই, বা পূর্বে ও ছিলনা। এ দিকে সু-চতুর মহিলা নিজের স্বার্থের জন্য এলাকার নিরীহ অবুঝ বেকার যুবক যুবতীকে ব্যবহার করেছেন। বেকার যুবক যুবতীরা এসেছে চাকরির জন্য আর তিনি সকলকেই চাকরি দিয়েছেন কারন তিনি জানেন প্রত্যেক জনকে চাকরি দিয়ে তার দ্বারা স্কুলে ছাত্র ছাত্রী ভর্তি করবো কিন্তু শিক্ষকের বেতন দিবনা না দিলে ২/৪ মাস খেটে এমনিতেই সে চলে যাবে।
তিনার প্রতিষ্ঠানে ছাত্র গুলো থেকে যাবে। আর কিছু শিক্ষক শিক্ষিকার সাথে, প্রধান শিক্ষিকা শাহানাজ পারভীন এর চুক্তি হয় ৮ লক্ষ টাকা করে দিবেন উনাদের স্থায়ী করে চাকরিতে নিবেন । কিন্তু প্রধান শিক্ষিকা শাহানাজ পারভীন জানেন যে নিবন্ধন ছাড়া কোন শিক্ষক মাধ্যমিকে চাকরি করতে পারবেনা, তা জেনে ও নিজের স্বার্থের জন্য তাদেরকে খাটিয়ে যাচ্ছেন। এমনি এক জন শিক্ষিকা চর মাউলির উকিলের স্ত্রী আফসানা বেগম চুক্তি ৮ লক্ষ টাকা ২ লক্ষ টাকা অগ্রিম দিয়েছে কিন্তু শাহানাজ পারভীনের উদ্যেশ্য ভালো না মনে করে আফছানা অগ্রিম ২ লক্ষ টাকা ফেরত চান।
আর তার চার মাস চাকরি করেছেন তার বেতন চান। টাকা চাইলেই শাহানাজ পারভীন রেগে গিয়ে আফসানাকে স্কুল থেকে বের করে দেন। এবং নাটক সাজিয়ে নিজে স্কুলের দেওয়ালে ময়লা ছিটিয়ে আফসানার স্বামী ও তার ভায়ের নামে লোহাগড়া থানায় গত ১৫ ই জানুয়ারী ২০২২ তারিক সকাল ৮টায় চাদা চেয়েছে মর্মে চাদাবাজির অভিযোগ দেন। অভিযোগের কোন সত্যতা নাপেয়ে পুলিশ অভিযোগ খারিজ করে দেন।
শাহানাজ পারভীন বসে না থেকে উনার এসপি অফিসের ক্লার্ক আত্মিয় ধরে আবার কোর্টের মাধ্যমে ১৬ই জানুয়ারী চাদা চেয়েছে মর্মে মিথ্যা মামলা সাজিয়ে সি আইডি তদন্তে করে নিরীহ মানুষদের হয়রানী করছেন। বাদিনি শাহানাজ পারভীনের মামলায় উল্লেখ করেছেন আমি গ্রাম্য ইউপি সদস্য দের জানিয়েছি কিন্তু স্থানীয় ইউপি সদস্য ফিরোজ আহমেদ বলেন এ ব্যাপারে আমাকে তিনি কিছুই জানান নাই সাবেক ইউপি সদস্য প্রভাত বলেন মামলা সম্পর্কে আমি কিছুই জানিনা।
তবে সুত্রে জানা জায় কিছু অসৎ উদ্যেশ্যর লোক উনাকে মদত দিচ্ছেন। স্থানিয়রা সকলে বলেন ওই মহিলার উদ্যেশ্য খারাপ হতে পারে, কোন মানুষ যাতে বিপদে না পড়ে তাই প্রশাসনের নজরদারী কামনা করছেন।
কলমকথা/ বিথী